বাবু রাগ করো না। কাল সারা দিন নেটওয়ার্ক ডাউন ছিল তাই নেটে বসেও কোন ভাবেই মেইল ওপেন করতে পারিনি। তবে একটি কাজ হয়েছে আমি না চাইতেই তুমি একটা দিন কষ্ট পেলে আমি কিন্তু বেশ ছিলাম মাত্র কয়েকবার কেঁফেতে গিয়ে ফেরত আসতে হয়েছে এ আর এমন কী কিন্তু তুমি যে কত কষ্ট পেয়েছ তাই ভেবে আমার সারাটি দিন কেমন যেন এলোমেলো হলো কতবার যে খোঁজ নিয়েছি। জানি তুমি রাগ করে আছো কিন্তু এবার তো রাগ করার পালা আমার গত দিনের রাগ। এবার নিচের টুকু আমার রাগের কথা।
বাবু মন খারাপ হয়, মনে হয় আমার চেয়েও ক্লান্তি তোমাকে বেশি ভাবায়। মন তোমারও খারাপ হয় জানি হয়তো আমার চেয়েও বেশি কিন্তু একটা কথা আমি জানি তুমি সব সময় ছাড় দাও তোমার কাছে তোমার চেয়েও বোনদের প্রয়োজনটা বেশি। আমায় ভুল বুঝ না। হয়তো তুমি বুঝো নয়তো এটা তোমার মূদ্রাদোষ। তোমায় অনেক ভালবাসি তাই একটুও অবহেলা (আমার ভাষায়) ভাল লাগে না। এ দু’দিন তুমি নেটে নেই আমি যেয়ে যেয়ে ফিরে আসি তোমার জন্য অপেক্ষায় আমার বিরক্তি নেই কিন্তু যখন ভাবি তুমি কী এটা অনুভব কর? তখনই ভেতরটা পুরে যায়। শতবারও যদি বলি তোমায় লিখব না তা সম্ভব নয় তুমি জানো। রাগ হয় কষ্ট লাগে কিন্তু আমি নীরুপায় আমার এ অনুভূতি তোমায় ছুঁতে পারে কী? কোন দিনও ভাবিনি তুমি যে চিঠি পছন্দ করতে তা আবার শুরু করতে হবে। তোমার মেইল গুলো যে কত বার পরি তার ইয়ত্বা নেই। মেইল গুলো যাতে হারিয়ে না যায় তাই একটি আলাদা ফোল্ডার করে সব সেইভ করে রাখি যেখানে সব তোমার মেইল। বাবু ভাবছো খেয়ে দেয়ে আমার তো কোন কাজ নেই তাই এ সব করা কিন্তু তুমি বুঝবে কী করে এ সবেই আমার সুখ। তোমার প্রতিটি নিঃশ্বাস যদি আলাদা করে রাখতে পারতাম! আমায় ডাকা তোমার প্রতিটি শব্দ যদি আলাদা করতে পারতাম তবেই বোধ হয় আমার সুখ হতো। প্রতিটি সময় একা, এ অনুভূতি তোমায় কতটা স্পর্শ করে জানিনা কিন্তু সব কিছু থেকে নিজে একা হয়ে আমি অনুভব করি যদি তুমি এমন একা হও তবে বেঁচে আছো কী ভাবে? জানি তুমি চাইলেও একা থাকতে পারবে না ওরা তোমায় দেবে না কিন্তু দেখ আমার কী কপাল না চাইতেই কী পাওয়া! হাজারের ভিতর থেকেও কতটা একা আমি। সরি তোমায় সব সময় একই কথা বলি। যাও আর কখনও বলবো না যদি বলি তবে মনে করিয়ে দিও আমার এ কথা। আমি ভাল আছি পরিবার আত্নীয়-স্বজন, অফিস, লেখা পড়ার চিন্তা। তোমার কী আছে? এত সুখ কী তোমার আছে? দেখ কত সুখী। কত সুখ। শুধু যে থাকলে এসব সুখ মনে হত সেই নেই। দেখলে আমার সুখ? ডাক্তার দেখাতে পারি নাই। কিন্তু প্লিজ জিঞ্জেস করো না কেন? তুমি সব জানো সব বুঝ। রাগ করো না। তোমার কাছে লুকনোর আমার কিছু নেই। কারন আমি জানি তোমার কাছে লুকিয়ে লাভ নেই। আরও একটা অনুরোধ কাউকে এ বিষয়ে একটি কথাও বলো না যেন। আমার সব কিছু জেনে বোধ হয় না তুমি এমন কিছু করবে। শরীর ভালো লাগছে। খুব চেষ্টা করছি ভাল হবার ঈশ্বর চাইলে এ রোগ কোন ব্যাপারই না। তুমি অধোর্য হয়োনা। আমি বুঝি সুস্থ হওয়া আমার জন্য কতটা প্রয়োজন। আর শোন কোন ব্যাপারে অনুরোধ করবে না জানি তোমার অনেক চিন্তা হয় কিন্তু আমিও নিরুপায়। জানি না সামনের মাসটা কী ভাবে যাবে তোমায় একটা হিসাব পাঠালাম একটু মিলিয়ে দিও।
বেতন পাব ৯,৩০০/-
কলেজ - ৪,৩০০/-
_________
৫,০০০/-
চার্চ - ৯৩০/-
_________
৪,০৭০/-
ক্রেডিট লোন ১,১০০/-
__________
২,৯৭০/-
অফিস লাঞ্চ ৫০০/-
__________
২,৪৭০/-
ঘরে ২,০০০/-
_________
৪৭০/-
বাবু হাতে থাকবে মাত্র একটা টাকা। জানি না কী হবে তবে জানি ঈশ্বর চালিয়ে নিবে। প্রার্থনা করো যেন সমস্যায় না পরি। কিছুতেই স্বাভাবিক হতে পারছি না। প্রার্থনা করো ঈশ্বর যেন সব কিছু মানিয়ে নিতে অনেক সাহায্য করেন। সময় কাঁটে না। বাসায় বসে থাকতে একদম মন চায় না। কারো বাসায় যেতে পারি না। জানি না তুমি যদি কখনও হারিয়ে যাও তবে আমার কী হবে। রোববার হতে অফিস প্রার্থনা করো যেন সুন্দর ভাবে অফিস করতে পারি। সামনে মনে হয় অনন্ত সময় কী ভাবে যে এসময়ের অবসান হবে শুধু ঈশ্বর জানেন। তোমার কাজ কী অনেক কষ্টের? মিথ্যে বলো না আমার কেন যেন মনে হয় তুমি সুখে নেই খুব ভাবো। মন খারাপ করো না। আমি আছি তোমার পাশে। অফিসের পরেও তোমার সাথে বাজারে যাব। মাছ কাঁটতে না চাও মুরগী কিনবো..................শুধু কান্না পায়। তুমি ভাল থাক। আমার সবটুকু সুখ যেন প্রভু তোমায় দেন। বাবু তোমার যে মাঝে মাঝে বুকে ব্যথা হত ওটা কি আর হয়? জানো সারাক্ষন তোমায় লিখতে মন চায়। কিন্তু একদম কম্পিউটার ফাঁকা পাই না। তুমি কিন্তু রাগ করো না। যদি কম কম লিখে থাকি তবে রাগ করো না। আমি রোববার থেকে অফিস যাব জানি না তোমায় বেশি বেশি লিখতে পারব কী না। তুমি মন ভার করো না। তোমায় কতো কী লিখতে মন চায় কিন্তু মাঝে মাঝে ভুলে যাই। গত রাতে একফোঁটা ঘুম হয়নি। রাত জেগে গল্পের বই পড়লাম। সকালে তোমার মেইলের জন্য অপেক্ষা। ঘুমই হলো না। আচছা তোমার কী ঘুম হয়? যে কাজে যাও খুব কী কষ্ট হয়? তার পরও মন দিয়ে কাজ করো। বাইবেল পড়ো। বিজয় এবং ইংলিশ দুটোই। আর সে অনুসারে প্রার্থনা করো। আমি অপেক্ষা করি, করবো। তুমি মেইল না করলেও অপেক্ষা করব। তোমার মেইলের জন্য। মনে রেখ একজন সারাটা সময় অপেক্ষা করে। একা, যখন হাজার ভীর তখনও। আজ খুব সুস্থ লাগছে। নরমাল খাবার খেলাম কোন সমস্যা হয়নি। তোমার সাস্থের খবর কী? মাঝে মাঝে কী মাথা ব্যথা হয়? সব কিন্তু জানাবা। ভাল থাকো। কালকে অফিস। প্রার্থনা করো। সব কেমন যেন আলাদা লাগে। তুমি ভাল থেকো। কেন নুতন ছবি পাঠাও না? মন কিন্তু খারাপ হয়। সবাই তোমার কথা জিজ্ঞেস করে। যুব সমিতি তোমায় খুব মিস করে। কিন্তু আমি সব চেয়ে কম কারন তুমি পঁচা মেয়ে। খুব পঁচা। না খুব খুব ভাল। আমার নীলা।
বাবু মন খারাপ হয়, মনে হয় আমার চেয়েও ক্লান্তি তোমাকে বেশি ভাবায়। মন তোমারও খারাপ হয় জানি হয়তো আমার চেয়েও বেশি কিন্তু একটা কথা আমি জানি তুমি সব সময় ছাড় দাও তোমার কাছে তোমার চেয়েও বোনদের প্রয়োজনটা বেশি। আমায় ভুল বুঝ না। হয়তো তুমি বুঝো নয়তো এটা তোমার মূদ্রাদোষ। তোমায় অনেক ভালবাসি তাই একটুও অবহেলা (আমার ভাষায়) ভাল লাগে না। এ দু’দিন তুমি নেটে নেই আমি যেয়ে যেয়ে ফিরে আসি তোমার জন্য অপেক্ষায় আমার বিরক্তি নেই কিন্তু যখন ভাবি তুমি কী এটা অনুভব কর? তখনই ভেতরটা পুরে যায়। শতবারও যদি বলি তোমায় লিখব না তা সম্ভব নয় তুমি জানো। রাগ হয় কষ্ট লাগে কিন্তু আমি নীরুপায় আমার এ অনুভূতি তোমায় ছুঁতে পারে কী? কোন দিনও ভাবিনি তুমি যে চিঠি পছন্দ করতে তা আবার শুরু করতে হবে। তোমার মেইল গুলো যে কত বার পরি তার ইয়ত্বা নেই। মেইল গুলো যাতে হারিয়ে না যায় তাই একটি আলাদা ফোল্ডার করে সব সেইভ করে রাখি যেখানে সব তোমার মেইল। বাবু ভাবছো খেয়ে দেয়ে আমার তো কোন কাজ নেই তাই এ সব করা কিন্তু তুমি বুঝবে কী করে এ সবেই আমার সুখ। তোমার প্রতিটি নিঃশ্বাস যদি আলাদা করে রাখতে পারতাম! আমায় ডাকা তোমার প্রতিটি শব্দ যদি আলাদা করতে পারতাম তবেই বোধ হয় আমার সুখ হতো। প্রতিটি সময় একা, এ অনুভূতি তোমায় কতটা স্পর্শ করে জানিনা কিন্তু সব কিছু থেকে নিজে একা হয়ে আমি অনুভব করি যদি তুমি এমন একা হও তবে বেঁচে আছো কী ভাবে? জানি তুমি চাইলেও একা থাকতে পারবে না ওরা তোমায় দেবে না কিন্তু দেখ আমার কী কপাল না চাইতেই কী পাওয়া! হাজারের ভিতর থেকেও কতটা একা আমি। সরি তোমায় সব সময় একই কথা বলি। যাও আর কখনও বলবো না যদি বলি তবে মনে করিয়ে দিও আমার এ কথা। আমি ভাল আছি পরিবার আত্নীয়-স্বজন, অফিস, লেখা পড়ার চিন্তা। তোমার কী আছে? এত সুখ কী তোমার আছে? দেখ কত সুখী। কত সুখ। শুধু যে থাকলে এসব সুখ মনে হত সেই নেই। দেখলে আমার সুখ? ডাক্তার দেখাতে পারি নাই। কিন্তু প্লিজ জিঞ্জেস করো না কেন? তুমি সব জানো সব বুঝ। রাগ করো না। তোমার কাছে লুকনোর আমার কিছু নেই। কারন আমি জানি তোমার কাছে লুকিয়ে লাভ নেই। আরও একটা অনুরোধ কাউকে এ বিষয়ে একটি কথাও বলো না যেন। আমার সব কিছু জেনে বোধ হয় না তুমি এমন কিছু করবে। শরীর ভালো লাগছে। খুব চেষ্টা করছি ভাল হবার ঈশ্বর চাইলে এ রোগ কোন ব্যাপারই না। তুমি অধোর্য হয়োনা। আমি বুঝি সুস্থ হওয়া আমার জন্য কতটা প্রয়োজন। আর শোন কোন ব্যাপারে অনুরোধ করবে না জানি তোমার অনেক চিন্তা হয় কিন্তু আমিও নিরুপায়। জানি না সামনের মাসটা কী ভাবে যাবে তোমায় একটা হিসাব পাঠালাম একটু মিলিয়ে দিও।
বেতন পাব ৯,৩০০/-
কলেজ - ৪,৩০০/-
_________
৫,০০০/-
চার্চ - ৯৩০/-
_________
৪,০৭০/-
ক্রেডিট লোন ১,১০০/-
__________
২,৯৭০/-
অফিস লাঞ্চ ৫০০/-
__________
২,৪৭০/-
ঘরে ২,০০০/-
_________
৪৭০/-
বাবু হাতে থাকবে মাত্র একটা টাকা। জানি না কী হবে তবে জানি ঈশ্বর চালিয়ে নিবে। প্রার্থনা করো যেন সমস্যায় না পরি। কিছুতেই স্বাভাবিক হতে পারছি না। প্রার্থনা করো ঈশ্বর যেন সব কিছু মানিয়ে নিতে অনেক সাহায্য করেন। সময় কাঁটে না। বাসায় বসে থাকতে একদম মন চায় না। কারো বাসায় যেতে পারি না। জানি না তুমি যদি কখনও হারিয়ে যাও তবে আমার কী হবে। রোববার হতে অফিস প্রার্থনা করো যেন সুন্দর ভাবে অফিস করতে পারি। সামনে মনে হয় অনন্ত সময় কী ভাবে যে এসময়ের অবসান হবে শুধু ঈশ্বর জানেন। তোমার কাজ কী অনেক কষ্টের? মিথ্যে বলো না আমার কেন যেন মনে হয় তুমি সুখে নেই খুব ভাবো। মন খারাপ করো না। আমি আছি তোমার পাশে। অফিসের পরেও তোমার সাথে বাজারে যাব। মাছ কাঁটতে না চাও মুরগী কিনবো..................শুধু কান্না পায়। তুমি ভাল থাক। আমার সবটুকু সুখ যেন প্রভু তোমায় দেন। বাবু তোমার যে মাঝে মাঝে বুকে ব্যথা হত ওটা কি আর হয়? জানো সারাক্ষন তোমায় লিখতে মন চায়। কিন্তু একদম কম্পিউটার ফাঁকা পাই না। তুমি কিন্তু রাগ করো না। যদি কম কম লিখে থাকি তবে রাগ করো না। আমি রোববার থেকে অফিস যাব জানি না তোমায় বেশি বেশি লিখতে পারব কী না। তুমি মন ভার করো না। তোমায় কতো কী লিখতে মন চায় কিন্তু মাঝে মাঝে ভুলে যাই। গত রাতে একফোঁটা ঘুম হয়নি। রাত জেগে গল্পের বই পড়লাম। সকালে তোমার মেইলের জন্য অপেক্ষা। ঘুমই হলো না। আচছা তোমার কী ঘুম হয়? যে কাজে যাও খুব কী কষ্ট হয়? তার পরও মন দিয়ে কাজ করো। বাইবেল পড়ো। বিজয় এবং ইংলিশ দুটোই। আর সে অনুসারে প্রার্থনা করো। আমি অপেক্ষা করি, করবো। তুমি মেইল না করলেও অপেক্ষা করব। তোমার মেইলের জন্য। মনে রেখ একজন সারাটা সময় অপেক্ষা করে। একা, যখন হাজার ভীর তখনও। আজ খুব সুস্থ লাগছে। নরমাল খাবার খেলাম কোন সমস্যা হয়নি। তোমার সাস্থের খবর কী? মাঝে মাঝে কী মাথা ব্যথা হয়? সব কিন্তু জানাবা। ভাল থাকো। কালকে অফিস। প্রার্থনা করো। সব কেমন যেন আলাদা লাগে। তুমি ভাল থেকো। কেন নুতন ছবি পাঠাও না? মন কিন্তু খারাপ হয়। সবাই তোমার কথা জিজ্ঞেস করে। যুব সমিতি তোমায় খুব মিস করে। কিন্তু আমি সব চেয়ে কম কারন তুমি পঁচা মেয়ে। খুব পঁচা। না খুব খুব ভাল। আমার নীলা।
No comments:
Post a Comment